
২০২৪ সালের সেই চুক্তির পর থেকে দুই দেশ সম্পর্ক উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সরাসরি উড়োজাহাজ চলাচল আবার চালু করা এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের প্রবাহ বৃদ্ধি করা। চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সর্বশেষ গত শনিবার একটি নির্ধারিত উচ্চপর্যায়ের সামরিক আলোচনায় প্রতিবেশী এই দুটি দেশ সামরিক ও কূটনৈতিক চ্যানেলে তাদের আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, সীমান্তে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে মাঠপর্যায়ের যেকোনো সমস্যার সমাধানে বিদ্যমান প্রক্রিয়াগুলো ব্যবহার করতে উভয় পক্ষই সম্মত হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চলতি বছরের আগস্টে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোটের এক বৈঠকে যোগ দিতে সাত বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো চীন সফর করেন। নরেন্দ্র মোদি ও সি চিন পিং একমত হন, ভারত ও চীন প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং উন্নয়নের অংশীদার। শুল্ক নিয়ে বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়েও তাঁরা আলোচনা করেন।